একটা তদন্ত সেরে মানিকের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল জয়ন্ত। হঠাৎ রাস্তার ধারের একখানা বাড়ির একতলার জানলা থেকে আত্মপ্রকাশ করলে ডিটেকটিভ ইনস্পেক্টর সুন্দরবাবুর সুপরিচিত মুখখানি ও তাঁর দোদুল্যমান ভুঁড়ি। —“হুম! বলি ও জয়ন্ত! একবার এদিকে পদচালনা করবে কি? কিঞ্চিৎ সমস্যায় পড়ে গিয়েছি ভায়া! বাড়ির ভিতরে এসো।” একতলার যে ঘরের ভিতরে তারা প্রবেশ করলে, বোধহয় সেটা বৈঠকখানা একটা গোল-টেবিলের উপরে রয়েছে চায়ের পেয়ালা এবং ‘টোস্ট’ ও ‘এগ-পোচ’ প্রভৃতির পাত্র। জয়ন্ত বললে, “ব্যাপার কি? এখানে বসে এত বেলায় প্রাতরাশ সারছেন যে?” সুন্দরবাবু বললেন, “এতক্ষণ ফুরসত হয়নি ভায়া! কিন্তু তোমরা জানোই তো, চা-টা না খেলে আমার বুদ্ধি খোলে না, তাই পাড়ার একটা দোকান থেকে কিঞ্চিৎ ভক্ষ্য আর পানীয় আনাতে বাধ্য হয়েছি! তোমাদের জন্যে আনাব নাকি?”
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম শুকতারা ৭৫ বছর সংখ্যা
- লেখক
- প্রকাশক No Publisher
- আইএসবিএন
- প্রকাশের সাল
- মুদ্রণ
- বাঁধাই
- পৃষ্ঠা সংখ্যা
- দেশ
- ভাষা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।