উয়ারী-বটেশ্বর শেকড়ের সন্ধানে (প্রথম আলো বর্ষসেরা বই ১৪১৮) (হার্ডকভার)
লেখক: সুফি মোস্তাফিজুর রহমান
বিষয়: বাংলাদেশের বই
৳ 700.00
বইয়ের বিবরণ
উয়ারী-বটেশ্বর সম্প্রতি বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত প্রত্নস্থান। কৃষিজমি, বাগানবাগিচা ও ঘরবাড়ির নিচে চাপা পড়ে আছে আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন একটি নগর। উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলের ৫০ টি প্রত্নস্থান থেকে আবিষ্কৃত হচ্ছে প্রাগৈতিহাসিক যুগের পাথর ও প্রস্তুরীভূত জীবাশ্ম -কাঠের হাতিয়ার, তাম্র-প্রস্তর সংস্কৃতির গর্ত-বসতি এবং বাংলাদেশের ইতিহাস নতুন করে লেখার তাৎপর্যপূর্ণ সব প্রত্নববস্তু। উয়ারী-বটেশ্বর ছিল বাংলাদেশের প্রাচীনতম মহা জনপদ। দূর্গ নগরটি ছিল সেই মহা জনপদের রাজধানী। এটি গড়ে উঠেছিল সুপরিকল্পিতভাবে । ইতিমধ্যে এখান থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে মাটির দূর্গ-প্রাচীর, পরিখা, পাকা রাস্তা, পার্শ্ব রাস্তাসহ ইটনির্মিত অনন্য স্থাপত্য নিদর্শন। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের অববাহিকায় অবস্থিত উয়ারী-বটেশ্বর ছিল একটি নদী বন্দর ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকেন্দ্র। মনে করা হচ্ছে, টলেমি বর্ণিত সৌনাগড়াই উয়ারী -বটেশ্বর।আরও মনে করা হচ্ছে, উয়ারী বটেশ্বর অঞ্চলে ছিল গঙ্গাঋদ্ধি জাতির বাস। ভারতীয় উপমহাদেশের আদি ঐতিহাকি কালের অনেক নগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল উয়ারী-বটেশ্বরের। ২৩০০ বছরের প্রাচীন ৪০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বিশ্ববিখ্যাত সিলক্ রুটের সঙ্গেও যে উয়ারী বটেশ্বর সংযুক্ত ছিল, নানা নিদর্শনগত প্রমাণ থেকে সম্প্রতি তা উজ্জ্বল হয়ে উঠতে শুরু করেছে। উয়ারী-বটেশ্বরে বিকশিত হয়েছিল স্বল্প-মূল্যবান পাথরের নয়নাভিরাম পুঁতি তৈরির কারখানা। এখানে আবিষ্কৃত উপমহাদেশের প্রাচীনতম ছাপঙ্কিত রৌপ্যমুদ্রা ও মুদ্রাভান্ডার , অনন্য স্থাপত্যকীর্তি ,হরেক রকমের পুঁতি, সুর্দশন লকেট ও মন্ত্রপূত কবচ, বাটখারা, পোড়ামাটি ও ধাতব শিল্পবস্তু, মৃৎপাত্র, চিত্রশিল্প ইত্যাদি শিল্পীর দক্ষতা, উন্নত শিল্পবোধ ও দর্শনের পরিচয় বহন করে । এ গ্রন্থে এসব কিছুরই সমূল পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে অনুপুঙ্খভাবে। brbr bসূচিপত্র/bbr *দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকাbr *মুখবন্ধ এক br *মুখবন্ধ দুইbr *প্রসঙ্গ কথাbr *উয়ারী-বটেশ্বর আবিষ্কারের নেপথ্যকথাbr *ভূমিরূপ ও মানুষbr *উয়ারী বটেশ্বর ও নদ নদীbr *প্রাগৈইতিহাসিক উয়ারী-বটেশ্বরbr *উয়ারী-বেটশ্বর বাংলাদেশের মহা জনপদbr *দূর্গ-নগর উয়ারী-বটেশ্বরbr *গঙ্গাঋদ্ধি সন্ধানে উয়ারী বটেশ্বরbr *উয়ারী-বটেশ্বর দুর্গ-নগর টলেমির সৌনাগড়া না গাঙ্গে?br *রাজনৈতিক ইতিহাসbr *কালের খেরোখাতাbr *অনুপম স্থাপত্যbr *মৃৎপাত্রbr *লৌহ হস্ত-কুঠার রহস্যbr *উপমহাদেশের প্রাচীনতম ছাপাঙ্কিত রৌপ্যমুদ্রাbr *স্বপ্ন-মূল্যবান পাথরের পুঁতিbr *স্বপ্ল-মূল্যবান পাথরের ইচড পুঁতিbr *লকেট ও মন্ত্রপূত কবচbr *কাচের পুঁতি br *গোড়ামাটির পুঁতিbr *বাটখারা ও পরিমাপbr *ধানব প্রত্নবস্তুbr *পোড়ামাটির প্রত্নবস্তুbr *বিবিধ প্রত্নবস্তুbr *প্রযুক্তির কথাbr *ধর্মবিশ্বাসbr *বিচিত্র স্থাননামের পুরাতত্ত্বbr *রঙিন আলোকচিত্রbr *নির্ঘন্ট bফ্ল্যাপে লিখা কথা/bbr উয়ারী-বটেশ্বর সম্প্রতি বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত প্রত্নস্থান। কৃষিজমি, বাগানবাগিচা ও ঘরবাড়ির নিচে চাপা পড়ে আছে আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন একটি নগর। উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলের ৫০ টি প্রত্নস্থান থেকে আবিষ্কৃত হচ্ছে প্রাগৈতিহাসিক যুগের পাথর ও প্রস্তুরীভূত জীবাশ্ম -কাঠের হাতিয়ার, তাম্র-প্রস্তর সংস্কৃতির গর্ত-বসতি এবং বাংলাদেশের ইতিহাস নতুন করে লেখার তাৎপর্যপূর্ণ সব প্রত্নববস্তু। উয়ারী-বটেশ্বর ছিল বাংলাদেশের প্রাচীনতম মহা জনপদ। দূর্গ নগরটি ছিল সেই মহা জনপদের রাজধানী। এটি গড়ে উঠেছিল সুপরিকল্পিতভাবে । ইতিমধ্যে এখান থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে মাটির দূর্গ-প্রাচীর, পরিখা, পাকা রাস্তা, পার্শ্ব রাস্তাসহ ইটনির্মিত অনন্য স্থাপত্য নিদর্শন। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের অববাহিকায় অবস্থিত উয়ারী-বটেশ্বর ছিল একটি নদী বন্দর ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকেন্দ্র। মনে করা হচ্ছে, টলেমি বর্ণিত সৌনাগড়াই উয়ারী -বটেশ্বর।আরও মনে করা হচ্ছে, উয়ারী বটেশ্বর অঞ্চলে ছিল গঙ্গাঋদ্ধি জাতির বাস। ভারতীয় উপমহাদেশের আদি ঐতিহাকি কালের অনেক নগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল উয়ারী-বটেশ্বরের। ২৩০০ বছরের প্রাচীন ৪০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বিশ্ববিখ্যাত সিলক্ রুটের সঙ্গেও যে উয়ারী বটেশ্বর সংযুক্ত ছিল, নানা নিদর্শনগত প্রমাণ থেকে সম্প্রতি তা উজ্জ্বল হয়ে উঠতে শুরু করেছে। উয়ারী-বটেশ্বরে বিকশিত হয়েছিল স্বল্প-মূল্যবান পাথরের নয়নাভিরাম পুঁতি তৈরির কারখানা। এখানে আবিষ্কৃত উপমহাদেশের প্রাচীনতম ছাপঙ্কিত রৌপ্যমুদ্রা ও মুদ্রাভান্ডার , অনন্য স্থাপত্যকীর্তি ,হরেক রকমের পুঁতি, সুর্দশন লকেট ও মন্ত্রপূত কবচ, বাটখারা, পোড়ামাটি ও ধাতব শিল্পবস্তু, মৃৎপাত্র, চিত্রশিল্প ইত্যাদি শিল্পীর দক্ষতা, উন্নত শিল্পবোধ ও দর্শনের পরিচয় বহন করে । এ গ্রন্থে এসব কিছুরই সমূল পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে অনুপুঙ্খভাবে। brbr bসূচিপত্র/bbr *দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকাbr *মুখবন্ধ এক br *মুখবন্ধ দুইbr *প্রসঙ্গ কথাbr *উয়ারী-বটেশ্বর আবিষ্কারের নেপথ্যকথাbr *ভূমিরূপ ও মানুষbr *উয়ারী বটেশ্বর ও নদ নদীbr *প্রাগৈইতিহাসিক উয়ারী-বটেশ্বরbr *উয়ারী-বেটশ্বর বাংলাদেশের মহা জনপদbr *দূর্গ-নগর উয়ারী-বটেশ্বরbr *গঙ্গাঋদ্ধি সন্ধানে উয়ারী বটেশ্বরbr *উয়ারী-বটেশ্বর দুর্গ-নগর টলেমির সৌনাগড়া না গাঙ্গে?br *রাজনৈতিক ইতিহাসbr *কালের খেরোখাতাbr *অনুপম স্থাপত্যbr *মৃৎপাত্রbr *লৌহ হস্ত-কুঠার রহস্যbr *উপমহাদেশের প্রাচীনতম ছাপাঙ্কিত রৌপ্যমুদ্রাbr *স্বপ্ন-মূল্যবান পাথরের পুঁতিbr *স্বপ্ল-মূল্যবান পাথরের ইচড পুঁতিbr *লকেট ও মন্ত্রপূত কবচbr *কাচের পুঁতি br *গোড়ামাটির পুঁতিbr *বাটখারা ও পরিমাপbr *ধানব প্রত্নবস্তুbr *পোড়ামাটির প্রত্নবস্তুbr *বিবিধ প্রত্নবস্তুbr *প্রযুক্তির কথাbr *ধর্মবিশ্বাসbr *বিচিত্র স্থাননামের পুরাতত্ত্বbr *রঙিন আলোকচিত্রbr *নির্ঘন্ট
- শিরোনাম উয়ারী-বটেশ্বর শেকড়ের সন্ধানে (প্রথম আলো বর্ষসেরা বই ১৪১৮) (হার্ডকভার)
- লেখক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
- আইএসবিএন 9789848765968
- প্রকাশের সাল 2017
- মুদ্রণ 6
- বাঁধাই হার্ডকভার
- পৃষ্ঠা সংখ্যা 220
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।